সম্পাদকীয়
সাহিত্যিকা ৪৭ তম সংখ্যা (আগস্ট ২০২৫) প্রকাশিত হলো।
লিংক এখানে দিলাম
দীপায়ন লোধ (২০০৯ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং) আর নক্ষত্র সেন (২০০৯ আর্কিটেকচার ও প্ল্যানিং) কলকাতা মেট্রো মহাকরণ স্টেশনে কিছু graffiti’র কাজ করেছে। তাঁদের কিছু কিছু কাজ আছে এবারের সংখ্যায়। আশা রাখি আমরা তোমাদের আরও ভালো ভালো কাজ দেখতে পাবো।
নিয়মিত বিভাগে ৬০ এর দশকের শুরুতে তিন ছাত্রের প্রেমপর্বে প্রফেসর AC Roy এর ভূমিকা নিয়ে লিখেছেন জয়ন্ত মজুমদার। ধারাবাহিকে লিখেছেন অমিতাভ রায়, দেবাশীষ তেওয়ারী, আর অন্যান্য বিভাগে গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ ছবি দিয়েছেন অধীর দাস, রঞ্জন ঘোষ দস্তিদার, অর্ণব চ্যাটার্জী, অজয় দেবনাথ, প্রণব কুমার মজুমদার, শান্তনু দে, তাপস বিশ্বাস, মানস সামন্ত, বরুণ কুমার বসাক। সহপাঠী মিত্র শুভব্রত সেনগুপ্তের স্মৃতিচারণ করেছেন অজয় দেবনাথ, সুদীপ রায় ও উজ্জ্বল সেনগুপ্ত।
সাহিত্যিকা সম্পাদকমন্ডলীর তরফ থেকে আমরা আমাদের পাঠক ও লেখকদের কৃতজ্ঞতা জানাই। সাহিত্যিকা আমাদের সকলের নিজস্ব সাহিত্য পত্রিকা। আপনাদের লেখা এবং মতামত আমরা সাদরে গ্রহণ করবো। আপনাদের লেখা (বাঙলা অথবা ইংরেজি) Microsoft Word format এ পাঠিয়ে দিন। স্কেচ বা পেইন্টিং হলে jpeg format এ পাঠাবেন। আমাদের ইমেইল sarasijmajumder@gmail.com; deb.asim@yahoo.com
ধন্যবাদান্তে,
– সরসিজ মজুমদার, ১৯৭১ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
– অসীম দেব, ১৯৭৭ ইলেকট্রনিকস ও টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং
– সোহম দাশগুপ্ত, ১৯৭৭ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
– শ্রুতি গোস্বামী, ২০০৪ আর্কিটেকচার ও প্ল্যানিং
*****
সম্পাদকীয় লেখাটা বেশ ভালো লাগল।
সাহিত্যিকার আমি মোটামুটি অনিয়মিত পাঠক। সব পড়া না হলেও অনেক লেখাই পড়ি। আরও কিছু ওয়েব ম্যাগাজিন আমার কাছে এসে। আর মধ্যে সাহিত্যিকার সবথেকে ভালো লাগে প্রতি সংখ্যায় এর বৈচিত্র্য। বাজারে অনেক ওয়েব ম্যাগাজিন বা লিটল ম্যাগাজিন আছে। কিন্তু সাহিত্যিকার প্রতিটি লেখার সাথে ছবি দিয়ে এর কসমেটিক বিউটি আর অন্য কোন ম্যাগাজিনে পাই না।
সাহিত্যিকার সম্পাদনা খুবই ভালো।
অভিনন্দন।
Sahityika is a notable effort by the BE College team. Gone are the days when engineers were considered to be only machine man. Today engineering community is a responsible patron of art and literature. Sahityika is a result of interest of BE College engineers for their interest in literature.
Wish more and more brilliance of this publication.
কয়েকজনের লেখা বেশ ভালো লাগলো। শান্তনু দে সবসময়ই হিট, এছাড়াও খেজুরের রস ভালো লাগলো। জয়ন্ত মজুমদার আর তাঁর গ্যাং তো সবাই সেই যুগের গুরুদেব লোক ছিলেন। আগে জানলে দীক্ষা নিতাম। অমিতাভ রায়ের ভ্রমণ কাহিনীও আমার ভালো লাগে।
আর শেষে দুই ইয়ং দীপায়ন আর নক্ষত্রের জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
যতবার সাহিত্যিকার নতুন কোন সংখ্যা হাতে আসে মন ভালো হয়ে যায়। পাওয়াটা দু তরফ থেকে আসে। এক, নানা বিষয়ের ওপর মনোগ্রাহী লেখা একসঙ্গে একই পত্রিকায় পাওয়া একটা বড় ব্যাপার। তা ছাড়া উপরি পাওয়াটা হ’লো, বি ই কলেজের প্রাক্তনী হিসাবে একটা প্রচ্ছন্ন গর্বে মন ভরে যায়। এই রকম একটা পত্রিকার সম্পাদনা যে কতটা দুরুহ সেটা বুঝতে অসুবিধা হয় না। তাই ধন্যবাদ সম্পাদকদের – সুষ্ঠু সম্পাদনার জন্য