পাঠকের মতামত
Partha Ganguly, 1963 Civil Engineering
My heartfelt thanks to you Asim. Excellent piece of documentation- brilliantly executed. The next week of mine will be spent on more engrossed reading and even more reminiscence. I was woken up from
my reverie when I read the tennis section. Sauren Majumdar is a good friend of mine- and we played badminton in the winter months in a suburb of Chicago. He is not in very good health now- but will be so happy to read about the great tennis team’s achievements. Amongst my other friends was Premjit Lal (my chemistry lab partner) in St Xavier’s college Kolkata. He was a Cal Univ star- and when I met him later, he was all praise about the BEC team. The only omission was probably J Postawalla (nick name Posty!) he played cricket, hockey, football and tennis for our college. Bhalo theko!
শান্তনু দে, ১৯৮৯ মেটালার্জি
Darun ব্যাপার। একদম collector’s edition.
ময়ূখ দত্ত, ১৯৯০ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
এক ঝলকে দারুন একটা সংখ্যা মনে হল! তবে ৭৫/৮০ র পরে খুব একটা লেখা পেলাম না Provatkusum Ghosh জানবে অনেক কিছু। মনে আছে আমরা ৮৭/৮৮ সালে ইন্টার ইউনিভার্সিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম।
Subhasis Sanyal, 1976 Electronics & Tele-Communication Engineering
Understandable how much tremendous effort needed to produce such records and docs… hats off to the whole team, we are really thankful for this… looking forward to see more such in future… best wishes.
Bijit Kumar Roy, 1974 Mechanical
REALLY A GREAT EFFORT.
নারায়ণ প্রসাদ মুখার্জী, ১৯৬৭ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
অসাধারণ প্রচেষ্টা! গর্ব হয় ভেবে শুধু পড়াশোনা তেই নয় খেলাধুলোতেও ছিলো আমাদের কলেজের অনেকেই সমান পারদর্শী
স্বপন বাসু, ১৯৭৯ ইলেকট্রনিকস ও টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং
খুব বড় প্রচেষ্টা।বিশেষ করে অত খানি তথ্য সমৃদ্ধ করা চাট্টিখানি কাজ নয়।
Congratulations to entire team.
অজয় কুমার দেবনাথ, ১৯৭০ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
দারুণ একটা সংখ্যা এবার পেলাম সাহিত্যিকার তরফ থেকে; যাকে বলা যায় অভিভূত। তথ্যসমৃদ্ধ লেখা গুলির মধ্যে খুঁজে পেলাম অনেক পুরানো ঘটনা যা নবরূপে দেখা দিল এতদিন পরে। প্রত্যেকটা লেখা অত্যন্ত সুখপাঠ্য এবং সংগ্রহে রেখে দেওয়ার মত যা আজীবন স্মৃতি রোমন্থনের রসদ যোগাবে। এটিকে কলেজের খেলাধুলার এক ঐতিহাসিক দলিল বলা zay
পরিশেষে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই যারা লেখা দিয়ে এই সংখ্যাটিকে সমৃদ্ধ করেছেন আর অপরিসীম পরিশ্রম করে, ধৈর্য সহকারে পেশাদারী নৈপুণ্যে গ্রন্থনার মাধ্যমে এটির উপস্থাপনা উপহার দিয়েছেন সেই পরিচালক মন্ডলীকে।
শুভঙ্কর দে, ১৯৭৪ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
এত দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান। সাহিত্যিকার খেলাধুলা সংখ্যা পাওয়া গেল। বিশেষ সংখ্যাটা বিশেষ উৎসাহে পড়ে ফেললাম। ফুটবলের উপর আমার একটা লেখা জায়গা পেয়েছে দেখলাম।
এটা বি ই কলেজের খেলাধুলার ইতিহাস, যেন শিল্পীর হাতে সাজানো। এক কঠিন কাজ নিপুণ হাতে করা। যে সব লেখা স্থান পেয়েছে তার প্রত্যেকটিই উচ্চ গুণমান সম্পন্ন।
কারো লেখা আলাদা ভাবে উল্লেখ করলাম না।
এরকম একটা সংখ্যা সফলভাবে ভূমিষ্ঠ করার জন্য উদ্যোক্তাদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
রমু বড়াল, ১৯৭৬ আর্কিটেকচার ও প্ল্যানিং
সাহিত্যিকার এই সংখ্যা এক কথায় অনবদ্য।
কলেজ স্পোর্টস এর এই সংখ্যা অনেক ভাল স্মৃতি মনে করিয়ে দিল। খুব ভাল লাগল। কিন্ত একটা অভিযোগ স্পোর্টস এ বি ই কলেজের ছাত্রীদের যোগ দেওয়ার কথা বাদ পরে গেছে। অঞ্জনা , পম্পা ,গৌরী, আমি , শিপ্রা, পিয়া ও আর ও সবাই স্পোর্টস এ অংশগ্রহণ করতাম। আর্কিটেকচার ও টেলিকমুনিকেশন ডিপার্টমেন্ট এর ছাত্রীদের টাগঅফ ওয়ার হতো।
প্রদীপ ভৌমিক, ১৯৭৪ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
Oসাধারন একটা প্রচেষ্ঠা। শুধু খেলাধূলা নিয়ে একটা পর্ব করবার জন্য সম্পাদক মণ্ডলিকে ধন্যবাদ জানাই। B.E. College in sports, a timeline পড়ে ভাল লাগলো। এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অসীম। ১৮৯২ সাল থেকে শুরু করে কলেজ স্পোর্টসের বাৎসরিক ইভেন্ট সম্বন্ধে জানতে পারলাম। কলেজের ঐতিহ্য নিয়ে গর্ব করতেই পারি
Swapan Baidya, 1977 Electronics & Tele-Communication Engineering.
Great compilation. Not only tells us the great history, it takes me to my nostalgic days. thank you so much for the lovely efforts.
Dipankar Raha, 1977 Electrical Engineering
I didn’t spend much time in college sports, it was so so. Was aware of our glorious sporting past. Credit goes to those who conceptualised the effort. Thanks team.
সুদীপ্ত চক্রবর্তী, ১৯৮২ আর্কিটেকচার ও প্ল্যানিং
এই খেলাধূলা সংখ্যা প্রকাশের জন্য সাহিত্যিকাকে প্রবল অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাই। এই সংখ্যার সঙ্গে ইমেলে (সহজ বাংলা প্রতিশব্দ নেই মনেহয়, বৈদ্যুতবার্তা বলা যাক) যে সম্পাদকীয় মন্তব্য করা হয়েছে তা খুব মূল্যবান ও মর্মস্পর্শী। আমাকে খুব আনন্দ দিয়েছে সাহিত্যিকার এই অসাধারণ প্রচেষ্টা আর খুব কষ্ট দিয়েছে যে প্রতিষ্ঠানের কোনো আর্কাইভ (সহজ বাংলা প্রতিশব্দ নেই মনেহয়, সংরক্ষণাগার বলা যাক) নেই। আমার মনে হয় আন্তর্জালে উপস্থিত বিক্কলেজীয় নানা গোষ্ঠীতে ব্যাপকভাবে এই বার্তা ছড়ালে নানা ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে আরো আরো সম্পদ আহরণ করা সম্ভব
প্রত্যেকটি ভাল কাজেই তৃপ্তির সঙ্গে অতৃপ্তি থাকে মনে হয় আরো পাই আরো পড়ি। সেই ভাবনা থেকে ভবিষ্যতে আরো আরো তথ্য পেলে আবার কোন এমন সংখ্যা প্রকাশ হবে এই আশায় রইলাম এবং এইসব মূল্যবান কাজ মূল প্রতিষ্ঠানের অনীহা এবং উদাসীনতাকে পরাজিত করতে পারবে সেই শুভেচ্ছা জানালাম
Swapnil Roy, 2023 Aerospace Engineering
I am a recent pass-out, 2023, Aerospace Engineering. During my 4 years at IIEST, I was a regular in college football team, and we won two inter college tournaments, in 2019 (host Calcutta National Medical College) and 2023 (host IIT (ISM) Dhanbad). This Sahityika magazine takes me back to the golden past of B.E. College sports, and it also helps us to understand the patronage by our faculty teachers. With my deep connection with IIEST sports body, its unfortunate that sports now at IIEST is just a existence, without any soul. Thanks to Sahityika, for sharing the proud heritage of our institution, an united team of ‘students & teachers’.
Saradindu De, 1977 Mechanical Engineering
Great Effort
Nil Bandyopadhyay, 1975 Metallurgy
Great initiative
জয়দীপ বর্মণ, ১৯৮২ আর্কিটেকচার ও প্ল্যানিং
অনবদ্য! সুইমিং মিট গুলির কথাও মনে আছে.
অসীম সাহা, ১৯৭৭ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকার এই সংখ্যাটা দেখে আমি সত্যি অবাক হয়ে গেছি। খেলাধুলা নিয়ে এইরকম একটা তথ্য সমৃদ্ধ লেখা আগে কখনো প্রকাশ হয় নি। আমাদের বি ই কলেজের ইতিহাসে এই খেলা ধুলো নিয়ে গর্বিত হবার অনেক ঘটনা আছে যেটা বেশ কিছু লেখাতেই প্রকাশিত। আমার সব লেখা পড়া হয় নি। শুধু বিভিন্ন ছবিগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে কত সময় ব্যায় করলে এইরকম একটা ডকুমেন্টারি লেখা বার করা যায়। অসীম দেবের লেখা পড়ে এটাও জানতে পারলাম প্রায় এক বছর ধরে বিভিন্ন লোকের সাথে কথা বলে এবং বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে এই সংখ্যা তৈরি করতে হয়েছে। অসীমের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং প্রবল ইচ্ছা শক্তিকে সম্বল করে এই সাহিত্যিকার জন্ম। আর ক্রমাগত একের পর এক দারুন সব সংখ্যা প্রকাশিত হচ্ছে। যাঁরা আমাদের কলেজের ক্রীড়া জগতের সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত ছিলো এবং আছে তাঁদের সবাইকে এই লেখা অনুপ্রেরণা যোগাবে এবং অন্য মাত্রায় তুলে দেবে। অসীম দেব এবং পুরো টীম কে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং ধন্যবাদ জানালাম
Prabir Kumar Roy, 1971 Electrical Engineering
সাহিত্যিকার latest edition টা পড়ছি । ভীষন ভাল লাগছে । বিশেষ করে পার্থ গাঙ্গুলির (১৯৬৩) লেখা, পপ দাস (১৯৭০) এবং প্রায় সবার। কলেজে থাকতে এক বছর শ্যমল’দা (সরকার) শংকর’দা (বোস) নিলাদ্রী’দা (সরকার) এদের এক বছর পেয়েছিলাম। পরবর্তি কালে (চাকরি জীবনে) প্রথম দুজনের সঙ্গে interaction হলেও নিলাদ্রী’দাকে পাইনি ।
I was a big admirer of him during my first year (66-67) All three of them graduated in 1967. I don’t think though a great batsman (a copybook bat) Shyamal da was a Calcutta University Blue.
Sankar’Da had joined IISCo, Burnpur for a few years while I was there, and we have played a few friendly matches together. He represented IISCo in Inter Steel Tournament. TISCo and Rourkela were very strong teams. Both were having a good number of Ranji players from Bihar and Orissa.
He was one of the Directors of Dasnagar Precision (a nephew of Alamohan Das) and I was the engineering head of an India Foils Unit. We would develop/ buy some of our imported spares substitutes through him. He would often come to my factory office. This was in the mid and late nineties.
সুদীপ সেনগুপ্ত,, ১৯৮১ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
At a glance যা দেখলাম, সাংঘাতিক একটা collection … কত যে পরিশ্রম গেছে এটা খাড়া করতে, তাই ভাবছি।
অনন্ত কাল এটা B E Collegeএর sports historyর একটা reference book হয়ে থাকবে।
এবার ধীরে-সুস্থে অল্প অল্প করে সময় নিয়ে পড়তে থাকবো আর relish করবো একাত্ম হয়ে।
কুর্নিশ আপনাকে আর বাকি contributor দের।
Lt. Gen. Pradyot Mallick, 1977 Electronics & Tele-Communication Engineering।
Great issue.
Compliments.
One understands how difficult it is to collect articles from a wide time spectrum.
সৌমিত্র সিংহ, ১৯৮১ মেটালার্জি
বাহ্ , দারুণ হয়েছে ۔۔তবে আমাদের গোপাল সেন ট্রফি জেতার গল্পটা স্থান পায়নি ۔۔যেটা আমি লিখতে পারতাম ۔মিস হয়ে গেছে
চিন্ময় জানা, ১৯৮৯ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
অসীমদা….অসাধারন…. is an understatement…!!👌🥰
সমস্ত লেখা এবং তথ্যসমূহর সঠিক সঙ্কলন … বুঝতে অসুবিধা হয় না, কি বিশাল passion ও involvement না থাকলে এই মহান কাজটি সুসম্পন্ন করা সম্ভবপর হোতো না!!.. hats off to All of you🙏👌🥰👏👏
চালিয়ে খেলুন!!
*************
পাঠকের মতামত (মে সংখ্যা)
Dipak Sen, 1968 Architecture & Planning
Durdanto release.
Probir Kumar Roy, 1971
Great. Keep it up.
নারায়ণ প্রসাদ মুখোপাধ্যায়, ১৯৬৭ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
মাতৃভাবনা অতি সুন্দর বিষয়। তার ওপর বিভিন্ন জনের লেখা অবশ্যই সকলের ভালো লাগবে। এমনই আমাদের জীবনের নানান প্রিয় এবং মধুর সম্পর্ক নিয়ে লেখা আগামী দিনে আশা করি দেখতে পাবো।
জীবন কুমার চৌধুরী, ১৯৬৮ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকা ২৭ তম সংখ্যা সম্পাদকমন্ডলীকে সাধুবাদ জানাই আন্তর্জাতিক মাতৃদিবস উপলক্ষ্যে মাতৃবন্দনা ও সাথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও সত্যজিৎ রায়কে নিয়ে বিশ্লেষনমূলক ও তথ্যসমৃদ্ধ সংখ্যা প্রকাশ করার জন্য। নবতিপর বয়স্কা শ্রদ্বেয়া শিক্ষক-জায়াদের স্মৃতিচারণ পড়ে পঞ্চাশ, ষাট ও সত্তর দশকের বি ই কলেজের শিক্ষক ও তাঁদের পরিবারদের সামাজিক জীবন , কলেজ ক্যাম্পাসে স্কুল স্থাপন করার অদম্য প্রয়াস যার ফলস্বরূপ মডেল স্কুল , সত্তর দশকে কলেজের ছাত্রসমাজের এক অভূতপূর্ব অশান্তির ইতিবৃত্ত ইত্যাদি জানা গেল। এছাড়া ‘মা’দের নিয়ে স্মৃতিচারণগুলি ও স্নিগ্ধা বিশ্বাস (বাসু)র নিজের ইস্কুল, কলেজ ও বিবাহ-উত্তর জীবনের স্মৃতি কথা পড়তে ভালো লেগেছে।
অন্যান্য লেখাগুলিতে বেশ সুখপাঠ্য। নবীন ইঞ্জিনিয়ার- শিল্পী দীপায়ন লোধের eternal love স্কেচ দু’টি বেশ দৃষ্টিনন্দন।
বিশ্বনাথ সরকার, ১৯৬৬ দুর্গাপুর রিজিওনাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
সাহিত্যিকা’র বর্তমান সংখ্যা পাঠানোর জন্য ধন্যবাদ। “বিই কলেজের মা” স্মৃতিচারন ৯৪ বছর বয়সের লেখা পড়লাম ও লেখিকা শ্রদ্ধেয়া দুর্গা রাণী বড়াল’কে সাধুবাদ জানালাম।
সূচিপত্রে অসীম দেবের নাম ও লেখা দেখতে না পাওয়ায় অনেকটাই নিরাশ হলাম। আশাকরি আগামীতে নতুন ঢঙের লেখার মধ্যে দিয়ে অসীম দেবকে ফিরে পাব।
তোমাদের সকলকে নববর্ষের প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানালাম। ভাল থেকো।
সরকারদা/ বিশুদা।
প্রদীপ ভৌমিক, ১৯৭৪ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
প্রথমেই যেটা ভাল লাগলো – পত্রিকার প্রচ্ছদ সত্যজিৎ রায়ের ছবি। খুব ভাল selection
অনমিত্র সেনগুপ্ত, প্রাক্তনী, প্রেসিডেন্সী কলেজ
আমি প্রেসিডেন্সী কলেজের প্রাক্তনী। অসীমের দৌলতে আমি প্রতি মাসেই সাহিত্যিকা পাই। আনন্দবাজারের সম্পাদকীয় বিভাগের সাথে কর্মসূত্রে আমার সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বলতে পারি, সাহিত্যিকা এখন আমার নিয়মিত পড়া বহু মাসিক পত্রিকার থেকে অনেক উন্নত মানের। প্রযুক্তিবিদরাও যে উন্নত মানের সাহিত্য রচনা করতে পারেন, বিই কলেজের সাহিত্যিকা তার অন্যতম সেরা পরিচয়।
সুকৃৎ বসু, ১৯৭৩ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকার ২৭ তম সংখ্যা, ৭৫ পৃষ্ঠার – প্রত্যাশিত ভাবেই বিভিন্ন রসে সমৃদ্ধ। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা, রবীন্দ্রনাথ ও সত্যজিত রায়ের জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানানো প্রাসঙ্গিক রচনা সমৃদ্ধ – খুব ভালো।
সোহম দাশগুপ্তের প্রচ্ছদ – বরাবরের মতই খুব ভালো। দুই মায়ের লেখা দুটো- স্মৃতি রোমন্থন পড়ে ভালো লাগলো – যদিও পুণ: প্রকাশিত।
অজয় দেবনাথ দা’র স্কেচগুলো- সত্যজিত রায়ের কীর্তি কলাপের সম্মান জানানো – অসাধারণ!!
সত্যি ভালো হচ্ছে। যুক্তাক্ষরের সমস্যা টা এবারে নেই। Good going!
Helen Mukherjee, Daughter of Prof. P.N. Chatterjee
Thanks for posting my writing Hey Mahajibon, I really appreciate your endeavour for creating this beautiful magazine.
• রমু বড়াল – হেলেন তোর লেখা পড়লাম। মনটা ভরে গেল। খুব ভাল লাগল
রমু বড়াল, ১৯৭৬ আর্কিটেকচার ও প্ল্যানিং
অনেক অভিনন্দন।
সাহিত্যিকার লেখায় প্রত্যেকবার বেশ চমক থাকে। স্নিগ্ধাদির লেখা খুব ভাল লাগলো। মেয়েদের তাদের “মা”কে নিয়ে লেখা, মনটা ভরিয়ে দিল। সবকটি লেখা এখনও পড়া হয় নি। ধীরে ধীরে পড়বো। তোমাদের এই প্রচেষ্টার সবরকম সাফল্য কামনা করি।
Anjana Ganguly Roy, 1977 Electronics & Tele-Communication Engineering
Congratulations Asim and Team .. Continue the effort.
তিলোত্তমা (চৌধুরী) লাহিড়ী, ১৯৮০ আর্কিটেকচার ও প্ল্যানিং
সাহিত্যিকা শুধু বিই কলেজ নয়, এর বাইরের পাঠকমহলেও নিজের জায়গা করে নিয়েছে।
শুভা ব্যানার্জি, প্রবীর ব্যানার্জির স্ত্রী (১৯৭৭, মেটালার্জি)
বেশ ভাল ভাল অভিজ্ঞতা আর মননের পরিচয়, তার মধ্যে আমার লেখা দিয়ে বেশ লজ্জায় ফেললে।
Apurba Chakrabarty, 1977 Mechanical Engineering
Excellent keep up & go ahead.
All the best for your efforts Once again all the best
Add comment