পাঠকের মতামত
এবারের সংখ্যার কভারটা অদ্ভুত সুন্দর হয়েছে।
আর একটা জিনিস খুব ভাল লাগল, সেটা হল একেবারে শেষে পাঠকদের প্রতিক্রিয়া। একজন লিখেছেন যে সাহিত্যিকে র জন্য অপেক্ষা করে থাকেন, এর থেকে বড় স্বীকৃতি আর কিছু হয?
– আশীষ বসু, ১৯৮৩ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
এগিয়ে চলুক সাহিত্যিকা -হার্দিক শুভকামনা রইলো।
– অর্ণব চ্যাটার্জি ১৯৮৩ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
পত্রিকার আগের সংখ্যাগুলির মতো এই সংখ্যাটি খুবই ভালো হয়েছে | যে সব অকথিত অজানা ছোট ছোট কাহিনীগুলি ইতিহাসের উপাদান – সেগুলি এই “সাহিত্যিকা” র সূত্রে একত্র হওয়ায় আগামী কালের তথ্য় হিসাবে অনুসন্ধানীদের হয়তো খানিক কাজে লাগবে বলে মনে করি | পত্রিকার সম্পাদকমন্ডলীকে অভিনন্দন
– কৌশিক ব্যানার্জি, ১৯৭৮ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
খুব ভালো লাগলো এই সংখ। অনেক আজানা কথা জানলাম।
– অনিরুদ্ধ রায়, ১৯৮৩ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
জীবনের চলার পথে আমরা বিভিন্ন শিক্ষাগুরুর সাহচর্য লাভ করেছি, তাদের পথপ্রদর্শন আমাদের চলার পথকে মসৃণ করেছে। তাঁদের জীবন সম্মন্ধে বিভিন্ন লেখকের বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা একত্রিত করে এমন একটা ‘সাহিত্যিকা’ সংখ্যা প্রকাশ করার জন্য এই পত্রিকার সম্পাদকমণ্ডলীকে সাধুবাদ জানাই। সেই সব শিক্ষকদের সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম।
– প্রণব কুমার মজুমদার, ১৯৭১ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
চমৎকার লেখার সমাবেশে ভরে উঠেছে সাহিত্যিকা – সেপ্টেম্বর ২০২২ ইস্যু। আরো আরো এগিয়ে চলুক লেখক ও পাঠকের সমবেত প্রচেষ্টায় উৎকর্ষ সাধনের পথে।
– ধীমান চক্রবর্তী, ১৯৯৮ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
প্রত্যেকটি লেখাই খুব সুন্দর। সম্পাদকদের সাধুবাদ জানাই।
– অভিজিত রয়, ২০০২ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
অসীম’দা- তুমি দেখছি আমার “প্রক্সি” নিয়ে লেখাটা এখানে ফেলে দিয়েছ!… যাই হোক, খুব ভাল হয়েছে এবারের সংখ্যা, এগিয়ে চলুক সাহিত্যিকা…
– ময়ূখ দত্ত, ১৯৯০ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
এবারের সংখ্যা ডাউনলোড করার পর থেকে এখনো পড়ছি, খুব ভালো লাগছে, এখনো পুরোটা পড়া হয়নি। সাহিত্যিকা পত্রিকা এবং সম্পাদকমন্ডলীর জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
– দীপায়ন লোধ, ২০০৯ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
“Appreciation is a wonderful thing. It makes what is excellent in others, belong to us as well”. With these words from Voltaire, I sincerely appreciate the tremendous efforts that have gone in to create such a wonderful magazine “সাহিত্যিকা”; the collaboration captures true spirit of our institute. Wish the magazine continued success in future.
– Sukanta Roy, 1977 Electronics & Tele Communication Engineering
সাহিত্যিকার সম্পাদক গোষ্ঠিকে অভিনন্দন এরকম একটি পত্রিকা উপহার দেবার জন্য।
– অঞ্জনা গাঙ্গুলী রয়, ১৯৭৭ ইলেকট্রনিকস ও টেলি-কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকার শিক্ষক দিবস সংখ্যা খুব ভালো হয়েছে। সব লেখাগুলো এখনও পড়ি নি। তবে এক ঝলক দেখে খুব ভালো লাগলো। বেশ বুঝতে পারছি, এতগুলো লেখা সাজিয়ে গুছিয়ে তুলতে সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যদের খুবই খাটতে হয়েছে। সাহিত্যিকা এমনই ছন্দে এগিয়ে চলুক….
– ঋতব্রত ঘোষ, ১৯৮৫ স্থাপত্য
শিক্ষকদিবসকে উপলক্ষ করে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলীর প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন। এ এক অপূর্ব অনুভূতি। ‘সাহিত্যিকার উদ্যোক্তাদের জানাই ধন্যবাদ ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। সব লেখাগুলোই সুন্দর এবং বিভিন্ন তথ্য সমৃদ্ধ। পড়ে আনন্দ পেলাম।
– শুভঙ্কর দে, ১৯৭৪ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
শিক্ষক দিবস উপলক্ষ্যে সেপ্টেম্বরের “সাহিত্যিকা”র বিশেষ সংখ্যা অসাধারণ হয়েছে। সাহিত্যিকা-র উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি ও এই পত্রিকার পরিচালকমন্ডলীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও
অভিনন্দন
– প্রসূন রয় মিত্র, ১৯৭৭ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
বিই কলেজের পুরানো অনেক মাস্টার মশাই দের সম্পর্কে নানা কথা জানতে পারলাম। খুব ভালো লাগলো। শ্রদ্ধায় মন ভরে গেল। কয়েকটা লেখা পড়লাম স্কুলের শ্রদ্ধেয় মাস্টার মশাই দের নিয়ে। সাহিত্যিকার শিক্ষক দিবস সংখ্যা খুব সুন্দর সেজে উঠেছে নানা প্রবন্ধ, গল্প ও কবিতা নিয়ে। সম্পাদনা প্রশংসার দাবি রাখে।
– নারায়ণ প্রসাদ মুখার্জী, ১৯৬৭ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
অভিনন্দন !! সাহিত্যিকার এই সংখ্যাটি এক কথায় অনবদ্য। শিক্ষকদের প্রতি স্মরণিকায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ও সংগ্রহে সগৌরব উপস্থিতির দাবীদার। সবার লেখাই ভাল লেগেছে। পুরোন দিনের ছবি গুলো দেখলে মন উদ্বেল হয়ে ওঠে যদিও বুঝি ‘ তুমি আর নেই সে তুমি
– অজয় কুমার দেবনাথ, ১৯৭০ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
পড়ে খুব ভালো লাগলো l প্রত্যেকটি লেখাই হৃদয় স্পর্শ করে যায় l আমাদের শিক্ষকদের অনেক অজানা কথা জানা যায় — ছাত্রদের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা আমাদের মনকে তাঁদের প্রতি শ্রধ্যায় ভরিয়ে দেয় l ‘সাহিত্যিকার উদ্যোক্তাদের জানাই ধন্যবাদ ও আন্তরিক শুভেচ্ছা।
– অভিজিৎ লাহিড়ী, ১৯৭৩ মেটালার্জিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকা পত্রিকার শিক্ষক দিবস সংখ্যাটা পড়ে খুব ভালো লাগল। কিছু সময়ের জন্য কলেজ জীবনে ফিরে গেলাম। অসীম ও তার টিমের সদস্যদের শুভকামনা জানাই।
– সুবীর চৌধুরী, ১৯৭০ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
It is really amazing to have the issue where writers pay respect to their mentors in different ways. Some of them described the quality of dedication, affection of their teachers that helped him personally whereas somebody dealt with the special quality of a simple man involved for community upliftment. I must congratulate the team of editorial board for taking pain in scrutinising the varied writings and place them in this special issue of Sahityika. No word of appreciation will be enough to praise the member of editorial board members for their untiring effort even though I have a special word for Soham’s beautiful cover page design which reflects the true spirit of Teachers’ Day.
– Samir Kumar Sarkar, 1977 Electrical Engineering
আমি যে ১৯৬৬ সালে পাশ করে বেড়িয়েছি, এটা একটু আয়কর দপ্তরে জানিয়ে দাও না ভাইয়েরা। আমার আয়কর টা তাহলে একটু কমতে পারে!
– দীপক চক্রবর্তী, ১৯৭৬ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
(** দীপক চক্রবর্তী ১৯৭৬ সালের প্রাক্তনী, ভুলবশত ১৯৬৬ ছাপা হয়েছিলো )
সাহিত্যিকার এই বিশেষ সংখ্যাটা আমার কাছে একটা অন্য মাত্রা এনে দিয়েছে। যেকোনো মানুষের জীবনে শিক্ষকের ভূমিকা অনস্বীকার্য, ওঁনার / ওঁনাদের সাহায্য ব্যাতিত কেও তাঁদের জীবনের পথে এগোতেই পারে না। তাই প্রত্যেকের জীবনেই সেই ছোট বয়স থেকে চলার পথে বিভিন্ন শিক্ষকের সহচর্যে এসে জীবনের মানেটাই হয়তো বদলে যায়। আর এনাদের নিয়েই এই সংখ্যা, অপূর্ব হয়েছে। পত্রিকার পরিচালক মন্ডলীর জন্য আমার শুভেচ্ছা রইলো।
– অসীম সাহা, ১৯৭৭ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
Add comment