সাহিত্যিকা

শীত ও সুগার

শীত ও সুগার
রঞ্জন ঘোষ দস্তিদার, ১৯৭২ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

শরীর জোড়া চিনির সিরা ভাসছে তাতে ঘি ?
সকাল বেলা তাইতো আমি জানতে এসেছি ।

আরো আছে, আছে সন্দ খবর করেছি,
খাচ্ছো দেদার লাল মাংস জানতে পেরেছি।

এখুনি যাও উপোস করে করিয়ে নাও যাচ
আমার কথা শুনতে হবে যতই থাকুক কাজ।

উপোস পেটে চিনি কত তাড়াতাড়ি বল
পাড়ার মোড়ে মালপোয়া যে এই তো ছাড়া হল।

শীত পড়েছে মিষ্টি করে নলেন গুড়ে সোনা
ডাকছে দেখ মিঠাই হয়ে শুনবো না তো মানা।

হিং কচুরি, ছক্কা আলুর সকালবেলার পাতে
গোটা ছয়েক খাবার পরে মিষ্টি দিও হাতে।

ছ’টা বেশি?? চারটে দিও বাকি বিকেল বেলা।
রাতের বেলা হাঁসের মাসে ভরবে ভাতের থালা।

সাঁঝের বেলা মুড়ি মেখ বাড়তি দিও ঝাল
বোয়াল চিতল রাঁধলে পরে বাড়তি নিও চাল।

এই কটা দিন একটু খাবো ফিরে গেলে পরে
অন্য খানায় দিন কাটবে এসব মনে করে।

০৩.১২.১১ কলকাতা।
কলকাতায় একটু খাওয়া হচ্ছে বলে মা আর মেয়ে বকছে।। ব্লাড টেস্ট করতেই হল। লিখে রাখলাম। এর পর যদি এই রকম না লিখতে পারি।

Sahityika Admin

Add comment