সাহিত্যিকা

পাঠকের মতামত

পাঠকের মতামত

বিমান ঘোষ, ১৯৬৪ আর্কিটেকচার ও প্ল্যানিং
সাহিত্যিকায় এত ভালো ভালো রচনা পড়ে আমি আবার লেখা শুরু করেছি। আমার লেখার সুচনাটা খুব ভালো হয়েছে। আশা করি এতদিন বাদে যাকে নিয়ে স্বপ্ন লিখলাম, সে পড়ে খুশি হবে।

নারায়ণ প্রসাদ মুখার্জী, ১৯৬৭ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
এবারের সাহিত্যিকা পড়ে আমার প্রিয় মাস্টার মশাই দের সম্পর্কে অনেক নতুন তথ্য জানতে পারলাম। তাঁরা যেমন বিদ্বান এবং দক্ষ শিক্ষক ছিলেন তেমনি ব্যাক্তিগত জীবনে মানুষ হিসেবেও নানা গুণের অধিকারী ছিলেন। মজার এবং মিশুকে মানুষ ছিলেন প্রায় সকলেই। খুব ভালো লাগলো লেখাটা পড়ে । অন্যান্য লেখা গুলো সবই বেশ ভালো। এবারের সাহিত্যিকা বেশ বৈচিত্র্যময়।

প্রণব কুমার মজুমদার, ১৯৭০ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকা একবিংশতি সংখ্যা প্রকাশ পেলো। বিভিন্ন ধরণের, বিভিন্ন স্বাদের লেখায় ভরপুর এবারের সাহিত্যিকা। শুরুতেই বিক্কলেজ প্রাক্তনী কবি অরুণ কুমার চক্রবর্তীর পঞ্চাশ বছর আগে লেখা বিখ্যাত কবিতা তথা গান ‘লাল পাহাড়ীর দেশে যা’-এর ওপর কবির নিজের কথা এবারের সংখ্যার বিশেষ আকর্ষণ। অন্যান্য সব লেখার শিরোনাম দেখেই আন্দাজ করছি খুব উন্নত মানের লেখা। এখনও পড়ার সময় করে উঠতে পারিনি। যত শীঘ্র পারি সব পড়ে ফেলবো। সকল লেখক/লেখিকা এবং সম্পাদক মণ্ডলী এবং পাঠকদের জানাই শুভ বিজয়ার উষ্ণ অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

সুবীর চৌধুরী, ১৯৭১ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকা নভেম্বর সংখ্যা পড়ে খুব আনন্দ পেলাম।আসলে সাহিত‍্যিকা পত্রিকাতে নানান ধরনের আর বিভিন্ন স্বাদের লেখা থাকে বলে পড়তে খুব ভালো লাগে। আমার লেখাও প্রকাশিত হয় তবে আমার লেখার সঙ্গে বাড়তি পাওনা লেখার সাথে মানানসই কিছু ছবি। সাহিত‍্যিকার সম্পাদক মন্ডলী আন্তরিক অভিনন্দন জানাই তাঁদের এই নিরলস প্রচেষ্টার জন্য।

সুকৃত বসু, ১৯৭৩ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকা’র একবিংশতি সংখ্যাটি পড়লাম।
খুব গভীর ভাবে নয় যদিও – খুব ভালো লাগলো।
প্রচুর রত্ন সম্ভারে সম্বৃদ্ধ – গল্প, কবিতা, অজানা তথ্য আলোচনা ও বিশ্লেষণ, স্মৃতি চারণ – অসাধারণ।
চার সম্পাদক কে অসংখ্য ধন্যবাদ – অসম্ভব পরিশ্রম করেছেন – বোঝা যায়।
প্রচ্ছদ ছবি ও Get-up খুবই ভালো।
তবে Letter size বা font size সমান হলে হয়তো আরও ভালো দেখাবে।
Congratulations to all Team Members!

শুভঙ্কর দে, ১৯৭৪ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
অপেক্ষার অবসান! পেয়ে গেলাম সাহিত্যকার আরো একটি সংখ্যা। একবিংশতি সংখ্যা। অপেক্ষায় থাকি আবার কবে প্রকাশিত হবে সাহিত্য সাহিত্যিকার পরবর্তী সংখ্যা।
প্রতিটি লেখাই দারুণ হয়েছে, স্বাদ বিভিন্ন। এর মধ্যে কবি অরুণ চক্রবর্তীর লেখা, রবীন্দ্রনাথের উপর লেখা কিছু অজানা তথ্য, বারো বছরের ছেলের শহীদ হওয়া, “লাল পাহাড়ী দেশে যা” এ সব বিভিন্ন স্বাদের লেখা পড়ে সমৃদ্ধ হলাম। সব লেখাই সুন্দর এবং সাবলীল।
আর রমু বড়ালের লেখা অতুলনীয়।
সমস্ত লেখক-লেখিকা এবং উদ্যোক্তাদের জানাই অভিনন্দন।
সাহিত্যিকার পরবর্তী সংখ্যার অপেক্ষায় থাকব।

সমীর কুমার সরকার, ১৯৭৭ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
আরও একটা সুন্দর সাহিত‍্যিকা পেলাম। ভাল লাগলো।

অসীম সাহা, ১৯৭৭ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
যথারীতি খুব ভালো। এই সাহিত্যিকা ক্রমাগত ভালো ভালো লেখা পরিবেশন করে যাচ্ছে। সম্পাদক মন্ডলীর সাথে সাথে যাঁরা এতো যত্ন সহকারে শত কাজের মধ্যেও এতো সুন্দর লেখা লিখছে, তাঁদের সবাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।

সুদীপ্ত চক্রবর্তী, ১৯৮২ আর্কিটেকচার ও প্ল্যানিং
সম্পাদনীয় যোগ্যতায় আর লেখকদের অবদানে সাহিত্যিকা পত্রিকা বিকলেজে শক্তিশালী শিকড় রেখেও বৃহত্তর সাহিত্য দুনিয়ার আকাশে ডালপালা মেলছে দেখে ভালো লাগছে। কবিতা বিভাগ দেখেও ভালো লাগল। নবীন পত্র মহীরূহ হোক।

মনোজ কর, ১৯৮০ ইলেকট্রনিকস ও টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং
ধারাবাহিকভাবে সাহিত্যিকা দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত পাঠকদের উচ্চমানের এবং ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের রচনা পরিবেশন করে আসছে। সবচেয়ে বড় কথা যারা বিভিন্ন পেশায় নিযুক্ত এবং কেবলই হৃদয়ের টানে সাহিত্যচর্চা করেন তাদের লেখা পাঠকদের সামনে নিয়ে যাওয়ার যে মহৎ প্রচেষ্টা সম্পাদকমণ্ডলী করে চলেছেন তাকে সাধুবাদ জানাতেই হয়। এই কর্মকান্ডের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে পেরে ধন্য মনে করছি।

অনিরুদ্ধ রায়, ১৯৮৩ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
এবারের সাহিত‍্যিকা ফাটাফাটি লাগল। রবীন্দ্রনাথের ওপর কিছু অজানা কথা দারুণ, শিবপুরে বিপুল উল্লাস ফাটাফাটি কাজ হয়েছে, ‘মুক্তির মন্দির’ ভীষণ ভালো, বারো বছরের ছেলের শহীদ হওয়ার কথা আগে জানতাম না। রমু বড়ালের লেখা তো সবার প্রথমে পড়ি, ওটা সবসময় ভালো। ইন্দ্রনীলের গল্পটা ভীষণ ভালো,”লাল পাহাড়ির দেশে যা” আগে লেখকের সাক্ষাৎকারে শুনেছি তবে এই ম‍্যাগাজিনে এটা পেয়ে বেশ ভালো লাগলো, বিমান ঘোষের কবিতাটা ঝকঝকে হস্তাক্ষরে দারুণ। সবার লেখাই ভীষণ ভালো,আলাদা করে বলার কিছু নেই।

অর্ণব চ্যাটার্জি, ১৯৮৩ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
বিভিন্ন কারণে এখনো পড়া শুরু করতে পারিনি। তবে আমার ব্যাচমেট অনিরুদ্ধর মন্তব্যের পর বেশিক্ষণ নিজেকে সামলে রাখতে পারছি না – এই শুরু করলাম সাহিত্যিকা পড়া, এক কথায় অনবদ্য।

একলব্য তীরন্দাজ (ইন্দ্রনীল ঘোষ) ১৯৮৬ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
দারুণ লাগল এবারের সাহিত্যিকা। এত বৈচিত্র্যের সমাহার সত্যিই মুগ্ধ করে। ধন্যবাদ সম্পাদকমন্ডলী।

দীপায়ন লোধ, ২০০৯ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
এবারের সাহিত্যিকা পত্রিকার বিষয়বস্তু বেশ অন্যরকম। খুব ভালো হয়েছে।

বিশ্বনাথ সরকার
(দুর্গাপুর রিজিওনাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের প্রাক্তনী জানালেন)
সাহিত্যিকার প্রকাশনের এই শেয়ারটি কি ভুল করে আমার কাছে এসেছে ?? জ্ঞানত যদি এসে থাকে তাহলে সাধুবাদ জানালাম।
সাহিত্য চর্চ্চার কোনও সীমারেখা টানা নেই, তাহলেও যন্ত্র বিজ্ঞানে পারদর্শী জনারণ্যে যখন সাহিত্যচর্চ্চা মাথা চারা দিয়ে ওঠে তখন আমাদের মত অল্পবিস্তর বিদগ্ধ পাঠকবৃন্দের তরফ থেকে এই প্রচেষ্টার জন্য জানাই আন্তরিক অভিনন্দন।
সূচিপত্র অনুযায়ি ৭৯ পাতা পর্যন্ত সব লেখাগুলোর এক ঝলক দ্রুতগতি পঠন পাঠন সারলাম। সর্বোপরি ভাল লেগেছে।

Sahityika Admin

Add comment