সাহিত্যিকা

পাঠকের মতামত

পাঠকের মতামত

Jayanta Majumder, 1963 Metallurgy
You editors have done a wonderful job on my story- with your research and a foot note along with some telling photographs. That has uplifted my rather a ribald story to one enjoyable wholesome episode; so much so that I just forwarded Sahityika to our children.
Thank you once again.

নারায়ণ প্রসাদ মুখার্জী, ১৯৬৭ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকার প্রচ্ছদপট সুন্দর হয়েছে। সিনিয়র দাদার (সুধাংশু’দার) তাঁর কলেজ জীবনের স্মৃতিচারণা দারুণ লাগলো। অন্যান্য লেখাগুলো সময়ভাবে এখনো পড়া হয়নি। আশা করি ভালো লাগবে। সম্পাদক মণ্ডলীর প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়।

কমল হালদার, ১৯৭৩, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকার ২০২৩ ফেব্রুয়ারি সংখ্যা বেশ ভালো হয়েছে।
প্রচ্ছদ অসাধারণ হয়েছে।
বিভিন্ন বিষয়ে সুন্দর পরিবেশনা হয়েছে।
সুধাংশু’দার (শ্রী সুধাংশু শেখর চক্রবর্তী) লেখা কলেজ জীবনের (১৯৫৩-১৯৫৭) স্মৃতিচারণ পড়ে মুগ্ধ হয়েগেলাম। এই বয়সেও দাদার স্মৃতির তারিফ করতে হয়।
অসীমের টেলিফোন দাদুর কাল্পনিক কীর্তি কলাপ পড়তে পড়তে পেটে খিল ধরে গেল। এই প্রসঙ্গে একটা কথা মনে পড়ে গেল। ১৯৭১ সালের ১৬ ই আগস্ট কলেজে ক্লাস করে হোস্টেলে এসে দেখি টেলিফোন দাদু এসেছেন খবর দিতে — বাড়ি থেকে ফোন এসেছে এখনই বাড়ি যেতে হবে বিশেষ প্রয়োজনে। বাড়ি গিয়ে শুনলাম আমার পরম প্রিয় দিদিমা পরলোকগমন করেছেন। চারদিন পরে হোস্টেলে ফিরে জানলাম আমার রুমমেটরা খুব দুশ্চিন্তা করছিল। সেই রাজনৈতিক অস্থিরতার দুঃসময়ে এরকম ফোন করে ডেকে নিয়ে যাবার বেশ কিছু ঘটনা

সুকৃৎ বাসু, ১৯৭৩ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকার ২৪ সংখ্যা ( February 2023) পেলাম –
সম্পাদক মন্ডলীকে অনেক ধন্যবাদ – এত বড় মাসিক পত্রিকা কে সময়মতো সম্পাদনা করে নির্দিষ্ট সময়ে প্রকাশ করা – সত্যি প্রশংসনীয়।
অসীম দেবের টেলিফোন দাদু কে নিয়ে লেখা টা বেশ ভালো লাগলো।
সোহম দাশগুপ্তের কবিতা টা ও ভালো লাগলো।
বিভিন্ন কবিতা, গল্প, ভ্রমণ কাহিনী, স্মৃতি চারণ নিয়ে এই সাহিত্যিকা খুবই উন্নত মানের -সন্দেহ নেই।

অজয় কুমার দেবনাথ, ১৯৭০ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকার ২৪তম সংখ্যা, মূলতঃ ভ্যালেন্টাইন’স ডে সংখ্যাটি অসাধারণ হয়েছে। সোহম দাশগুপ্তের প্রচ্ছদ এককথায় অনবদ্য ও দৃষ্টিমধুর। প্রতিটি লেখাই অত্যন্ত সুখপাঠ্য; সাথে গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, স্কেচ ও অন্যান্য পরিবেশনা ও উপভোগ্য।
সম্পাদক মন্ডলীর অকুন্ঠ সাধুবাদ অবশ্যই প্রাপ্য এত বিভিন্ন বিষয় সমৃদ্ধ মাসিক পত্রিকাটিকে সময়মতো পাঠক/বন্ধুদের কাছে উপহার দেবার জন্য।
টেলিফোন দাদু পুরোনো দিনের প্রাক্তনীদের কাছে বরাবরই আলোচনার বিষয়বস্তু; তাকে নিয়ে অসীম দেবের লেখা হৃদয়গ্রাহী

শুভংকর দে, ১৯৭৪ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
একটা প্রতীক্ষার অবসান। সাহিত্যিকার ২৪ তম সংখ্যা, ফেব্রুয়ারি,২০২৩ প্রকাশিত এবং হস্তগত।
এই সংখ্যাটা বিশেষত ভ্যালেন্টাইনস ডে উপলক্ষে প্রকাশিত।
সব লেখা এখন পড়া হয়নি। কিন্তু তার মধ্যে কিছু উল্লেখ করতেই হয়। কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, স্কেচ, স্মৃতিচারণ ইত্যাদি সমৃদ্ধ এক সুন্দর উপস্থাপনা। সুধাংশু’দার (১৯৫৩-৫৭) কলেজ জীবনের স্মৃতিচারন, এত বছর পরেও এতটুকু ম্লান হয়নি।
সোহমের কবিতা, অসীমের টেলিফোন দাদুর উপর রচনার আলাদা করে উল্লেখ করতেই হয়।
এই সাহিত্যিকা আমাদের মতন পাঠকদের চাহিদা ভবিষ্যতেও পূরন করতে পারবে এই আশা রাখি।
শেষে সংশ্লিষ্ট সকলকেই ধন্যবাদ জানাই, সাহিত্যিকার এই সংখ্যার জন্য

শান্তনু দে, ১৯৮৯ মেটালার্জি
ভ্যালেন্টাইন ডে নিয়ে অসীমদার লেখাটা সলিড। বাকি লেখাগুলোও ভালো। আমার অকিঞ্চিতকর ভাট কে অসীম’দা রম্য রচনা (যা কিনা রম্য ও নয় বা রচনা ও নয় ) বলে চালিয়েছে। সম্পাদকমন্ডলীকে অনুরোধ, এত ভালো ভালো লেখার পাশে আমার ভাট একদমই বেনানান। দু’পাতা কম হলে সাহিত্যিকার কিছু ক্ষতি বৃদ্ধি হবে না।
উফফফ্ দাদা আমার এক্কেরে বিনয়ের কোলাবালিশ – (ধীমান চক্রবর্তী, ৯৮ সিভিল)
তুই বিক্কলেজের পরশুরাম + শিব্রাম + সঞ্জীব চট্টো + তারাপদ + … তোকে অত সহজে ছেড়ে দেবো?

ইন্দ্রনীল ঘোষ (একলব্য তীরন্দাজ), ১৯৮৬ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকার চতুর্বিংশ সংখ্যা (ফেব্রুয়ারি, ২০২৩) অসাধারণ হয়েছে। সোহম’দার প্রচ্ছদ এককথায় অনবদ্য। ভ্যালেন্টাইনের বিষয়ে লেখাগুলি অত্যন্ত সুখপাঠ্য। এছাড়া বিভিন্ন গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, স্কেচ, নিয়মিত বিভাগের প্রতিটি পরিবেশনাই উপভোগ্য। গুণমানের বিষয়ে প্রলোভন বেড়ে চলেছে। আশা করা যায়, পরবর্তী সংখ্যাগুলি আরও আকর্ষণীয় হবে। দিল মাঙে মোর।

বিজিত কুমার রায়, ১৯৭৪ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
সাহিত্যিকা পড়েছি । বেশ রাত্রি হয়ে গেলো তাই পুরোটা পড়া হয়নি।
শুরুর লেখাগুলো পড়েছি, আর সবকটাই ভালো লেগেছে।
তবে বিশেষ করে, টেলিফোন দাদু’কে নিয়ে অসীমের লেখা একটি বিশেষ রম্যরচনা সকলের মনের কাছের।
আরও চাই।

অসীম সাহা, ১৯৭৭ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
এখনো পর্যন্ত সব লেখা পড়ে উঠতে পারি নি, তবে সাহিত্যিকার এই সংখ্যায় যে বেশ ভালো ভালো লেখা আছে সেটা সূচিপত্র দেখেই বুঝতে পেরেছি। যে কয়েকটা পড়েছি তার মধ্যে প্রদীপের ভ্যালেন্টাইন্স ডে সমন্ধে পুরোনো ইতিহাস দিয়ে লেখাটা আর তারসাথে এখনকার ঘটনা গুছিয়ে লেখাটা বেশ আকর্ষণীয় হয়েছে। সোহমের কবিতাটাও খুব ভালো। আর অসীমের ভ্যালেন্টাইন্স ডে (কল্পনাচরিত) কলেজের দাদুর কর্মকান্ড নিয়ে লেখাটা বেশ রসালো আর আনন্দদায়ক। আমাদের সময়ে যদিও ভ্যালেন্টাইন্স ডে বলে কিছু জানা ছিলো না, তবুও, তখন কিন্তু সাধারণ দিনেও কলেজ দাদুর অবস্থা প্রায় একই রকম ছিলো। পুরোনো দিনের অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেলো। এখনকার দিনের ছেলেমেয়েরা এইসব ঘটনা হয়তো বিশ্বাসই করতে চাইবে না, কারণ একটা টেলিফোন দিয়ে প্রায় ১০০০ টা ছেলের খবরাখবর কিভাবে নেওয়া যেতে পারে, সেই ভেবে অবাক হবারই কথা।
যাইহোক, সম্পাদক মন্ডলীকে অনেক ধন্যবাদ জানাই আবার একটা সুন্দর গল্পগুচ্ছ এই সংখ্যার মাধ্যমে আমাদের উপহার দেবার জন্য। অসীম দেবের লেখার সাথে এই সময়মতো প্রতিটি সংখ্যা বার করা, এবং সবাই কে আনন্দ দেবার প্রচেষ্টা কে সাধুবাদ জানাই। এই সাহিত্যিকা দিনকে দিন আরো সমৃদ্ধ হোক সেই কামনা করি।

সমীর কুমার সরকার, ১৯৭৭ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
গত রাতে ‘সাহিত‍্যিকা’ প্রকাশের পরে আমি কয়েকটা লেখা পড়ে বুঝতে পারলাম যে এবারের সংখ‍্যাটায় হাল্কা মেজাজের বেশ কিছু থাকবে। অসীমের ভ‍্যালেনটাইন ডে নিয়ে রসসমৃদ্ধ টেলিফোন দাদুর চরিত্র বিশ্লেষণ, সাথে প্রদীপের ভ‍্যালেনটাইন ইতিহাস আর সোহমের কবিতায় পুষ্ট পত্রিকা সবার কাছে নিশ্চয়ই অত‍্যন্ত জনপ্রিয় হবে। আজকে যখন পুরো পত্রিকা পড়লাম তখন বাংলা ভাষার উপর শ্রদ্ধা ও অস্ট্রিয়ার ভ্রমণকাহিনীটা পড়ে সম্পাদকমন্ডলীর সদস‍্যদের, ধন‍্যবাদ জানাচ্ছি এত সুন্দর সুন্দর লেখা সুচারুভাবে সম্পাদিত করে আমাদের এই পত্রিকা উপহার দেওয়ার জন‍্য। বিবিধ রচনা পড়ে ও প্রচ্ছদ ভালভাবে দেখে আমি সত্যি অভিভূত। আশা করব আগামী সংখ‍্যাগুলোও এরকম গুণী লেখকদের লেখায় সমৃদ্ধ হয়ে ও কর্তব‍্যনিষ্ঠ সম্পাদকমন্ডলীর নিরলস প্রচেষ্টায় আরও উন্নতমানের পত্রিকায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবে।

 

Sahityika Admin

Add comment